স্মার্টফোন নিয়ে একেক জনের চাহিদা একেক রকম। কারো কাছে হয়ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল ফোনের ডিসপ্লে সাইজ। আবার কারো কাছে ফোনের প্রসেসরের পারফর্মেন্স, র্যামের পরিমান, স্টোরেজের ধারণ ক্ষমতা ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ। তবে এতকিছু পছন্দের ভিড়ে ফোনের ব্যাটারির কথা ভুলে গেলে চলবে না। এত সব চাহিদা পুরনের জন্য একটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির স্মার্টফোন প্রয়োজন।
ফোন কোম্পানিগুলো দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির গুরুত্ব বেশ ভালোই জানে যার কারনে ইদানিং ফাস্ট চারজিং এর পাশাপাশি ব্যাটারিতে দীর্ঘস্থায়ীত্বও নিশ্চিত করছে। এমনকি, ব্যাটারির স্থায়েত্বের
দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির স্মার্টফোন
ধরা যাক আপনি যে নতুন হ্যান্ডসেটটি কিনেছেন সেটিতে দারুণ দারুণ ফিচার এবং হার্ডওয়্যার আছে, কিন্তু এটি এতে যদি ভাল দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি না থাকে, তবে এর সব কিছুই অকেজো হয়ে পড়ে। সুখের বিষয় হল এখন বাজারে এমন অনেক হাই ফিচারের ফোন রয়েছে যাদের ব্যাটারি অনেক টেকসই। চলুন আজকে এমনই কিছু অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন নিয়ে কথা বলব যাদের দারুণ দারুণ সব ফিচারের পাশাপাশি আছে দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি।
হুয়াওয়ে মেট ১০ প্রো (Huawei Mate 10 Pro)
নন রিমুভেবল ৪,০০০ মিলি আম্প্যায়ার ব্যাটারি
বর্তমান বাজারে একটি হাই-ইন্ড ফ্যাগশিপ স্মার্টফোনে ঠিক যে যে আধুনিক ফিচারের চাহিদা থাকে তার সব কিছুই রয়েছে হুয়াওয়ে মেট ১০ প্রো ফোনটিতে। এতে আছে ১৮:৯ রেশিও এর ৬ ইঞ্চি OLED ডিসপ্লে। পাশাপাশি এটির ব্যাটারির দীর্ঘস্থায়ী। অন্যান্য স্পেশিফিকেশনের মধ্যে রয়েছেঃ
- ৬ ইঞ্চি হুয়াওয়ে ফুলভিউ OLED ডিসপ্লে সাথে ২১৬০*১০৮০ রেজুলেশন এবং ৪০২ ppi
- ১৫৪.২*৭৪.৫*৭.৯ মিলিমিটার আয়তনের এই ফোনের ওজন ১৭৮ গ্রাম।
- ওক্টা কোর Hisilicon কিরিন ৯৭০ প্রসেসর
- ৪/৬ জিবি র্যাম
- ৬৪/১২৮ জিবি অন বোর্ড স্টোরেজ
- ডুয়াল ২০ এবং ১২ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা, ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা।
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.০ অরিও
ব্ল্যাকবেরী কীওয়ান (BlackBerry KEYone)
নন রিমুভেবল ৩,৫০৫ মিলি আম্প্যায়ার ব্যাটারি
ব্ল্যাকবেরী কীওয়ান খুব সম্ভবত বর্তমানে বাজারের সবচেয়ে ইউনিক অ্যান্ড্রয়েড হ্যান্ডসেট। ৪.৫ ইঞ্চি ডিসপ্লের সাথে আছে ২:৩ এস্পেক্ট রেশিও, ফিজিক্যাল কীবোর্ড, মজবুত কিছুটা মোটা ধাঁচের এই হ্যান্ডসেটটি খুব সহজেই সকলের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম। এই ফোণের ভালো দিকগুলোর একটি হল এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির স্মার্টফোন। ফোনটি টানা কমপক্ষে ৪ ঘন্টা অন স্ক্রিন এমন কি কখনও কখনও ৬ থেকে সাড়ে ৬ ঘন্টাও অন স্ক্রিন থাকতে পারে। এর প্রধান স্পেসিফিকেশন গুলো নিম্নরূপঃ
- ২.০ গিগাহার্জ অক্টা কোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬২৫ প্রসেসর
- ৩ জিবি র্যাম
- ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ যেটা মাইক্রো এসডি কার্ড দিয়ে আরো বাড়ানো যাবে
- ১২ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা এবং ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা।
- অ্যান্ড্রয়েড ৭.১.১ নুগাট
মটো জেড প্লে (Moto Z Play)
নন রিমুভেবল ৩, ৫১০ মিলি আম্প্যায়ার লিয়ন ব্যাটারি
২০১৬ সালে বাজারে আসা মটো জেড প্লে একটি মিড রেঞ্জ ফোন। এতে ৩,৫১০ মিলি আম্প্যায়ার ব্যাটারি আছে এবং বিস্ময়কর হলেও সত্যি যে ওয়াই ফাই ব্রাউজিং টেস্টে হ্যান্ডসেটটি টানা ১৬ ঘন্টা ১৩ মিনিট সাপোর্ট দিতে পেরেছে। আর এটাও যদি কারো কোন কারনে যথেষ্ট মনে না হয় তবে চিন্তার কিছু নেই মটো জেড দিচ্ছে “মটো মোড ব্যাটারি” সুবিধা যার মাধ্যমে ব্রাউজিং টাইম আরো বাড়িয়ে নেয়া যাবে। এবার দেখি অন্যান্য স্পেসিফিকেশনে কি আছেঃ
- ১৯২০* ১০৮০ রেজুলেশনের ৫.৫ ইঞ্চির সুপার এমোলেড ডিসপ্লে
- কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬২৫ প্রসেসর
- ৩ জিবি র্যাম
- ৩২ জিবি ইন্টারনাল মেমরি যা আপনি মাইক্রো এসডি কার্ড দিয়ে ২৫৬ জিবি পর্যন্ত বাড়াতে পারবেন
- ১৬ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা এবং ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
- অ্যান্ড্রয়েড ৭.০ নুগাট
- ১৫৬.৪* ৭৬.৪*৭ মিলিমিটার, ১৬৫ গ্রাম।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৮ প্লাস (Samsung Galaxy S8 Plus)
নন রিমিভেবল ৩,৫০০ মিলি আম্প্যায়ার ব্যাটারি
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৮ প্লাস শুধু একটি পাওয়ারফুল ফোনই নয় এর ব্যাটারি পারফর্মেন্সও দারুন চমৎকার। এতে ৩৫০০ মিলি আম্প্যায়ার ব্যাটারি আছে যেটা নোট ৮ এর চেয়েও বড়। খুব সহজেই একটি পুরো দিন সাপোর্ট দিতে পারবে এস৮ প্লাস। এর দারুন সুন্দর কার্ভ স্ক্রিনের রয়েছে ইউনিক ১৮.৫ঃ৯ এস্পেক্ট রেশিও। চলুন দেখি এই দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির স্মার্টফোন আর বিশেষ কি কি ফিচার যুক্ত করেছে-
- ২৯৬০*১৪৪০ রেজুলেশনের ৫.৮ ইঞ্চি সুপার এমিলেড ইনফিনিটি ডিসপ্লে
- অক্টা কোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৩৫ অথবা ওক্টা কোর স্যামসাং অক্সিনোজ ৮৮৯৫ প্রসেসর
- ৪ জিবি র্যাম
- মাইক্রো এসডি কার্ড দিয়ে ২৫৬ জিবি পর্যন্ত বাড়িয়ে নেয়ার সুবিধা সহ ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।
- ১২ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা, ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
- অ্যান্ড্রয়েড ৭.০ নুগাট
- ১৪৮.৯* ৬৮.১*৮ মিলিমিটার, ১৫৫ গ্রাম।
ওয়ান প্লাস ৫টি (OnePlus 5T)
নন রিমিভেবল ৩,৩০০ মিলি আম্প্যায়ার ব্যাটারি
২০১৭ সালের আগ পর্যন্ত ওয়ান প্লাস ৫ ফোনটির ফ্রন্টের ডিজাইন খুব একটা স্ট্যান্ডার্ড ছিল না। পরবর্তীতে কিছু পরিবর্তনের মাধ্যমে এখনকার ওয়ান প্লাস ৫টি এর আবির্ভাব। নতুন এই ফোনটিতে ৬.০১ ইঞ্চির ফুল এইচডি ডিসপ্লে। এর ক্যামেরায় যুক্ত হয়েছে টেলিফটো লেন্স। সাথে আছে ২০ মেগাপিক্সেল সেকেন্ডারি ক্যামেরায় নতুন ইনটেলিজেন্ট পিক্সেল টেকনোলোজি। অন্যান্য স্পেসিফিকেশনগুলো হলঃ
- ১০৮০*২১৬০ রেজুলেশনের ৬ ইঞ্চি এমুলেড ডিসপ্লে
- অক্টা কোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৩৫
- ৬/৮ জিবি র্যাম
- ৬৪/১২৮ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ যেটা চাইলে যখন তখন মাইক্রো এসডি কার্ড দিয়ে ২৫৬ জিবি পর্যন্ত বাড়ানো যাবে।
- ২০ মেগাপিক্সেল এবং ১২ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা, ১৬ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
- অ্যান্ড্রয়েড ৭.১.১ নুগাট
- ১৫৬.১* ৭৫*৭.৩ মিলিমিটার, ১৬২ গ্রাম।
আসুস জেনফোন ৩ জুম (Asus ZenFone 3 Zoom)
নন রিমিভেবল ৫,০০০ মিলি আম্প্যায়ার ব্যাটারি
২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে লঞ্চ হয়েছে আসুস জেনফোন ৩ জুম। ফোনটিতে রয়েছে সুপার কালারফুল ৫.৫ ইঞ্চি টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে আর সাথে আছে ১০৮০*১৯২০ পিক্সেল রেজুলেশন। দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির স্মার্টফোন গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম কারন এর আছে ৫০০০ মিলি আম্প্যায়ারের বিশাল ব্যাটারি। সাথে আছে ডুয়াল ফ্ল্যাশ রিয়ার ক্যামেরা। চলুন ফোনের প্রধান স্পেসিফিকেশন গুলো দেখিঃ
- ১০৮০*১৯২০ রেজুলেশনের ৫.৫ ইঞ্চি টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে
- অক্টা কোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬২৫
- ৪ জিবি র্যাম
- ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ, যেটা আপনাকে ২০০০ জিবি পর্যন্ত বাড়ানোর সুবিধা দেবে মাইক্রো এসডি কার্ড দিয়ে।
- ১২ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা, ১৪ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
- অ্যান্ড্রয়েড ৬.০
এলজি এক্স পাওয়ার (LG X Power)
নন রিমিভেবল ৪,১০০ মিলি আম্প্যায়ার ব্যাটারি
আরো একটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির স্মার্টফোন হল এলজি এক্স পাওয়ার। ডুয়াল সিমের মিড রেঞ্জের এই ফোনটি ক্যামেরা, ডিসপ্লে এবং ডিজাইন এ এর প্রতিযোগী ফোনদের তুলনায় কিছুটা পিছিয়ে পড়া। তবে প্রতিযোগিতার বাজারে বড় একটি যায়গা দখল করতে পেরেছে এর বিশাল ব্যাটারি দিয়ে। ফোনের অন্যান্য স্পেসিফিকেশন গুলো দেখিঃ
- ৭২০*১২৮০ পিক্সেল রেজুলেশনের ৫.৩ ইঞ্চি এইচডি টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে
- কোয়াড কোর মিডিয়াটেক MT6735M
- ২ জিবি র্যাম
- ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ যেটা মাইক্রো এসডি কার্ডের মাধ্যমে বাড়ানো যাবে
- ১৩ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা, ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
- অ্যান্ড্রয়েড ৬.০
মটো জি ৫ প্লাস (Moto G5 Plus)
নন রিমিভেবল ৩,০০০ মিলি আম্প্যায়ার ব্যাটারি
মটোরোলা মটো জি৫ প্লাস লঞ্চ করেছে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। ৫.২ ইঞ্চি টাচস্ক্রিন ডিসপ্লের রেজুলেশন ১০৮০*১৯২০ পিক্সেল। এটিও দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির স্মার্টফোন হিসেবে বিশেষ ভাবে প্রশংসিত। ডুয়াল সিমের এই ফোনে আছে টার্বো ৩০০০ মিলি আম্প্যায়ারের নন রিমুভেবল ব্যাটারি।চলুন দেখি আর কি কি আছে এই ফোনেঃ
- ১০৮০*১৯২০ পিক্সেল রেজুলেশনের ৫.২ ইঞ্চি এইচডি টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে
- ২ গিগাহার্জ ওক্টা কোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬২৫ প্রসেসর
- ৪ জিবি র্যাম
- ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ যেটা যে কোন সময় মাইক্রো এসডি কার্ডের মাধ্যমে ১২৮ জিবি পর্যন্ত বাড়ানো যাবে
- ১২ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা, ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
- অ্যান্ড্রয়েড ৭.০
আইফোন ৮ প্লাস (iPhone 8 Plus)
নন রিমিভেবল ২৬৯১ মিলি আম্প্যায়ার ব্যাটারি
অ্যাপল এর নতুন ফোন আইফোন ৮ প্লাস ব্যাটারি উন্নয়নের মাধ্যমে তার পূর্ববর্তী ফোন আইফোন ৭ প্লাস কে সরিয়ে দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির স্মার্টফোন হিসেবে যায়গা করে নিয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে দামী ফোন গুলোর মধ্যে আইফোন অন্যতম। স্বভাবতই ক্রেতারা চাইবে এক্সট্রা অরডিনারি পারফর্মেন্স পেতে। চলুন দেখি কোন কোন ফিচার গুলো আইফোন ৮ প্লাস বিশেষ করে তুলেছেঃ
- ১০৮০*১৯২০ পিক্সেল রেজুলেশনের ৫.৫ ইঞ্চি এইচডি টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে
- হেক্সা কোর অ্যাপল এ১১ বায়োনিক প্রসেসর
- ৩ জিবি র্যাম
- ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ যেটা আর বাড়ানো যাবে না
- ১২ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা, ৭ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
- iOS ১১
গুগল পিক্সেল এক্সএল (Google Pixel XL)
নন রিমিভেবল ৩৪৫০ মিলি আম্প্যায়ার ব্যাটারি
২০১৬ সালে লঞ্চ হওয়া গুগল পিক্সেল এক্সএল ফোনটি দেখতে খুব বেশি একটা নজর কাড়া না হলেও দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির স্মার্টফোন হিসেবে বেশ সুপরিচিত। লো লাইটে এই ফোনটি দারুন রকম ছবি দিতে পারে। বেশ দ্রুতগতির প্রসেসর এর এই ফোন কিছুটা হাই রেঞ্জের। এর অন্যান্য ফিচার গুলো হলঃ
- ১৪৪০*২৫৬০ পিক্সেল রেজুলেশনের ৫.৫ ইঞ্চি এইচডি টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে
- ১.৬ গিগাহার্জ ওক্টা কোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮২১ প্রসেসর
- ৪ জিবি র্যাম
- ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ যেটা আর বাড়ানো যাবে না
- ১২.৩ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা, ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
- অ্যান্ড্রয়েড ৭.১
শেষ কথাঃ
বাজারের সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০ দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির স্মার্টফোন নিয়ে আলোচনা করলাম। এখন সিদ্ধান্ত নিন আপনি পছন্দ করবেন কোনটা। আর আপনার পছন্দের দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির এমন কোন ফোন যদি থেকে থাকে যার উল্লেখ এই আলোচনায় করা হয় নি তবে কমেন্ট করে আমাদের জানাতে ভুলবেন না।
Leave a Reply