কম্পিউটার নিয়মিত পরিষ্কার করার মাধ্যমে এর কার্যক্ষমতা ঠিক রাখা যায়। নিচের এই ছবি দেখে আপনি অনুমান করতে পারেন নিয়মিত পরিষ্কার না করলে কম্পিউটারের কেইসের ভেতরের অবস্থা কেমন নোংরা হতে পারে। এই নোংরা ধুলাবালির কারণে ভেতরে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচল বাধাগ্রস্থ হয় এবং এর ফলস্বরূপ ফ্যান ঠিকভাবে কাজ করে না। তাই, সবারই কম্পিউটার পরিষ্কার করার সঠিক পদ্ধতি জেনে রাখা ভাল।
শুধু কম্পিউটারের কেইসই না, কিবোর্ড, মাউস, মাদারবোর্ড, হার্ডডিস্কসহ প্রায় সব যন্ত্রাংশই নিয়মিত পরিষ্কার করার প্রয়োজন আছে। এই দীর্ঘ পোস্টটি একটু মনযোগ দিয়ে পড়লে আপনি কম্পিউটার পরিষ্কার করার পদ্ধতি জেনে যাবেন। এই পোস্টে ডেস্কটপ কম্পিউটার নিয়ে লিখলাম, অন্য একদিন লিখবো ল্যাপটপ পরিষ্কার করার দারুণ সব পদ্ধতি নিয়ে।
কতদিন পর পর কম্পিউটার পরিষ্কার করা উচিৎ?
আপনি কতদিন পর পর আপনার প্রিয় কম্পিউটারটি পরিষ্কার করবেন, এটা কয়েকটি ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে। যেমনঃ কম্পিউটারটি বাসায় ব্যবহার করেন, নাকি অফিসে বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে? কত বছর বয়সী মানুষ কম্পিউটারটি ব্যবহার করছে? একজন ব্যবহার করছে নাকি একাধিক ব্যবহারকারী রয়েছেন এসব ব্যাপারগুলো বিবেচনা করে নির্ধারণ করা উচিৎ কত দিন পর পর আপনি এটিকে পরিষ্কার করবেন।
সাধারণত আপনি যদি বাসায় ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে ৫-৬ মাস অন্তর অন্তর পরিষ্কার করতে পারেন। আবার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা কোন ফ্যাক্টরিতে যেখানে ধুলা-বালি বেশি এবং একাধিক ব্যক্তি কম্পিউটারটি ব্যবহার করেন, সেখানে আপনি ২-৩ মাস পর পর পরিষ্কার করলে ভালো পারফরমেন্স পাবেন।
কম্পিউটার পরিষ্কার করার সঠিক পদ্ধতি
আপনার কম্পিউটার বা এর যন্ত্রাংশগুলো পরিষ্কার করার সাধারণ কিছু টিপস উল্লেখ করা হলো এখানে। এর পরবর্তীতে আমরা জানবো কোন নির্দিষ্ট যন্ত্র কিভাবে সঠিক উপায়ে পরিষ্কার করা যায়।
- কম্পিউটার বা এর যন্ত্রাংশ পরিষ্কার করার আগে সেটি বন্ধ করে নিন।
- কম্পিউটারের কোন অংশে সরাসরি কোনকিছু স্প্রে করবেন না বা সরাসরি কোন লিকুইড ঢালবেন না। একটি কাপড়ের উপর লিকুইড বা স্প্রেটি প্রয়োগ করুন তারপর সেটি কম্পিউটারের নির্দিষ্ট অংশে ব্যবহার করুন।
- পরিষ্কার করার সময় সাবধান থাকুন যেন কোন নব বা কানেকশন নড়ে না যায়। বিশেষ করে যখন কম্পিউটারের পেছনের দিকটি পরিষ্কার করবেন তখন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন কোন প্লাগ ছুটে না যায়।
- যখন ফ্যান পরিষ্কার করবেন তখন ফ্যানটি ধরে রাখুন অথবা কোন কিছু দিয়ে আটকে রাখুন যেন এটি না ঘুরে। ভ্যাকুয়াম বা কম্প্রেসড এয়ার স্প্রে করার ফলে আপনার ফ্যানটি এর কার্যকারিতা হারাতে পারে। সুতরাং এটি করা থেকে বিরত থাকুন।
- কম্পিউটারের কাছাকাছি কোন খাবার খাবেন না বা পানীয় পান করবেন না।
- কম্পিউটারের কাছে বসে ধূমপান করবেন না বা করলেও কম করার চেষ্টা করুন।
কম্পিউটার পরিষ্কার করার যন্ত্রপাতিঃ
বাজারে কম্পিউটার পরিষ্কার করার যন্ত্রপাতি কিনতে পাওয়া যায়। এখানে আমি যে জিনিসগুলোর কথা বলেছি এগুলো খুব বেশি দামি না। এগুলোর অনেক কিছু আপনার ঘরেই আছে। শুধুমাত্র কিছু জিনিস আপনাকে কিনতে হবে।
কাপড়ঃ কম্পিউটার বা এর যেকোন ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি মোছার জন্য সবচেয়ে উত্তম জিনিস হচ্ছে কটন বা সুতি কাপড়। উল্লেখ্য, কম্পিউটারের কেইস, ড্রাইভ, মাউস এবং কিবোর্ড পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে কাপড় ব্যবহার করুন। কোন সার্কিট, যেমনঃ র্যাম, মাদারবোর্ড ইত্যাদি কখনই কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করবেন না।
পানি বা রাবিং অ্যালকোহলঃ সুতি কাপড়ে পানি বা রাবিং দিয়ে ভিজিয়ে ব্যবহার করা সর্বোত্তম। কারণ অন্য কোন লিকুইড কম্পিউটারের প্লাস্টিকে দাগ ফেলতে পারে।
পোর্টেবল ভ্যাকুয়ামঃ ধুলা, ময়লা, সিগারেটের ছাই ইত্যাদি পরিষ্কার করার জন্য ভ্যাকুয়াম ব্যবহার করা যেতে পারে। কিন্তু অবশ্যই ব্যাটারিযুক্ত পোর্টেবল ভ্যাকুয়াম ব্যবহার করতে হবে। কারণ সরাসরি এসি প্লাগের ভ্যাকুয়াম প্রচুর পরিমাণ স্ট্যাটিক ইলেকট্রিসিটি উৎপাদন করে যা আপনার কম্পিউটারকে নষ্ট করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট।
কটন বাডঃ যেসব জায়গা খুব সুক্ষ এবং ছোট সেসব জায়গায় কটন বাড ব্যবহার করা খুবই সুবিধাজনক। কটন বাডটি পানি বা রাবিং অ্যালকোহলে ভিজিয়ে নিয়ে তারপর মাউস, কিবোর্ড বা অন্যান্য যন্ত্রপাতির ফাঁক-ফোকরগুলো পরিষ্কার করে ফেলুন।
কম্প্রেসড এয়ারঃ এটি অনেক ক্ষেত্রে পোর্টেবল ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে, মাদারবোর্ড পরিষ্কার করার সময় এটি অধিক কার্যকরী।
কম্পিউটার কেইস পরিষ্কার করার পদ্ধতিঃ
প্রথমত, কেইস আপনার সিপিইউ কেইসটি পরিষ্কার করলে এটি নতুনের মত চকচকে দেখাবে। দ্বিতীয়ত, ভ্যান্টিলেশন স্লটগুলো পরিষ্কার হওয়ার ফলে কম্পিউটারের ভেতরে যথাযথ বাতাস চলাচল করবে। এতে ভেতরের সব যন্ত্রপাতি ঠাণ্ডা থাকবে। যে কেইসটি আপনার কম্পিউটারের যন্ত্রপাতিকে আবদ্ধ করে রেখেছে সেই কেইসটিকে আপনি পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে মুছুবেন। মোছার সময় সুতি কাপড়টিকে পানি বা রাবিং অ্যালকোহল দিয়ে ভিজিয়ে তারপর মুছবেন।
কেইসটি বেশি ময়লা থাকলে পানিতে সামান্য পরিমাণ ডিটারজেন্ট মিশিয়ে নিতে পারেন। প্লাস্টিকের কেইসের উপর পানির বদলে অন্য কোন লিকুইড ক্লিনার বা স্প্রে ব্যবহার করবেন না। খেয়াল করে দেখুন যেন সমস্ত ময়লা কেইসের ছিদ্রগুলো থেকে সরে যায়। কেইসের ছিদ্রগুলোতে আপনি ভ্যাকুয়াম ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে ময়লাগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার হয়ে যাবে।
কম্পিউটারের কিবোর্ড পরিষ্কার করার পদ্ধতিঃ
কম্পিউটারের কিবোর্ড হচ্ছে সবচেয়ে ধুলা-ময়লা এবং জীবাণু আক্রান্ত জায়গা। আপনি শুনে অবাক হবেন কখনো কখনো এটি আপনার টয়লেটের সিটের চেয়েও ব্যাকটেরিয়া ধারণ করে। তো এখন আপনিই সিদ্ধান্ত নিন কিবোর্ড পরিষ্কার করবেন কিনা!
কিবোর্ড পরিষ্কার করা শুরুর আগে আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ করুন। কিবোর্ডটি যদি ইউএসবি হয়ে থাকে, তাহলে ইউএসবি পোর্ট থেকে কিবোর্ডের ক্যাবলটি খুলে ফেলুন। অনেকেই কিবোর্ড পরিষ্কার করার সময় এটিকে উল্টা করে ঝাঁকান। আসলে এতে খুব একটা লাভ হয়না। ভেতরে ময়লাগুলো খুব কমই বের হয় এতে।
আপনি যেটা করতে পারেন সেটা হচ্ছে, কমপ্রেসড এয়ার ব্যবহার করতে পারেন অথবা মৃদু ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনার কিবোর্ডের কি-এর নিচে লুকিয়ে থাকা ময়লাগুলো বের হয়ে আসতে বাধ্য। কিন্তু এতেও যদি আপনার মনে হয় যে কিবোর্ডে আরো ময়লা রয়ে গিয়েছ থাকে, তাহলে কিবোর্ডের সবগুলো বাটন খুলে ফেলুন একে একে। তারপর ভেজা কাপড় দিয়ে সেগুলো ভালোভাবে মুছে ফেলুন।
সিডি রম, ডিভিডি ড্রাইভ এবং অন্যান্য ডিস্ক ড্রাইভ পরিষ্কার করার পদ্ধতিঃ
একটি ময়লা ডিভিডি ড্রাইভে যখন আপনি কোন ডিস্ক প্রবেশ করাবেন, তখন এটি রিডিং এরর দেখাবে। সফটওয়্যার ইন্সটলেশনের সময় হঠাৎ এই রিড এররের কারণে আপনার ইন্সটলেশনটি বাতিল হয়ে যেতে পারে অথবা সফটওয়্যার চলার সময়ে কোন সমস্যা হতে পারে।
আপনার আশে-পাশের কোন কম্পিউটারের দোকান থেকে একটি ডিভিডি রম ক্লিনার কিনে নিন। ডিভিডি রম ক্লিনার ব্যবহার করলে ধুলা-ময়লা, চুল ইত্যাদি সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে। ডিভিডি ড্রাইভ থেকে যে ট্রেটি বের হয় আপনি ইচ্ছা করলে সেটি ভেজা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করতে পারেন। অবশ্যই খেয়াল করবেন যেন ভুল করেও ভেজা অবস্থাতে ট্রেটি ড্রাইভে ঢুকানো না হয়। পুরোপুরি শুকানো হলে তবেই ট্রেটি ড্রাইভে প্রবেশ করান।
সিডি, ডিভিডি এবং অন্যান্য ডিস্ক পরিষ্কার করার পদ্ধতিঃ
সিডি বা ডিভিডি ডিস্ক আটকে যাওয়ার সেই শব্দটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত। ডিস্কে ময়লা জমে বলেই এমনটি হয়। অনেক সময় দেখা যায় অতিরিক্ত ধুলাবালি জমার ফলে একদম কাজই করছে না ডিস্কটি। এইসব সমস্যা এড়ানোর জন্য আজই পরিষ্কার করে ফেলুন আপনার সংগ্রহে থাকা গুরুত্বপূর্ণ সিডি বা ডিভিডি ডিস্কগুলো।
সিডি, ডিভিডি বা অন্যান্য ডিস্ক পরিষ্কার করার জন্য ক্লিনিং কিট ব্যবহার করুন। ডিস্ক পরিষ্কার করার সময় ডিস্কের মাঝখান থেকে সোজাসুজি বাইরের দিকে টান দিয়ে পরিষ্কার করুন। কখনো চারপাশে বৃত্ত আঁকার মত করে পরিষ্কার করার চেষ্টা করবেন না। এতে ডিস্কের দাগগুলো আরো বাড়বে। নিচের বাম পাশের ছবির মত পরিষ্কার করুন। ডানপাশেরটি ভুল পদ্ধতি।
কম্পিউটারের মাউস পরিষ্কার করার পদ্ধতিঃ
মাউসে ময়লা জমলে কার্সর ঠিকভাবে নাড়াচাড়া করতে অসুবিধা হয়। মাউসের ঠিক নিচে অপটিক্যাল সেন্সরের উপর কম্প্রেসড এয়ার স্প্রে করুন। এই কম্প্রেসড এয়ারটি ভেতরে প্রবেশ করবে যার ফলে অপটিক্যাল সেন্সরের মধ্যে জমে থাকা চুলের টুকরা, ধুলা-ময়লা ইত্যাদি সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং আপনার মাউস এখন আগের চেয়ে অনেক ভালো পারফরমেন্স দেবে।
হেডফোন পরিষ্কার করার পদ্ধতিঃ
আমরা সাধারণত একটি হেডফোন একাধিক ব্যক্তি ব্যবহার করে থাকেন। এতে উকুন, ব্যাক্টেরিয়া, ফাঙ্গাস এবং অন্যান্য জীবাণুর সংক্রামণ ঘটতে পারে খুব সহজেই। তাই আপনার প্রিয় হেডফোনটি নিয়মিত পরিষ্কার করুন এবং অনাকাংখিত রোগ-বালাই বাঁধানো থেকে দূরে থাকুন।
হেডফোনের ইয়ারপ্যাডগুলো খুলুন। গরম পানিতে একটি সুতি কাপড় ভিজিয়ে ইয়ার পিসগুলো এবং অন্যান্য অংশ ভালো করে মুছে নিন। কিছুদিন পর পর হেডফোনের ইয়ারপ্যাডগুলো পরিবর্তন করুন।
কম্পিউটারের এলসিডি/এলইডি মনিটর পরিষ্কার করার পদ্ধতিঃ
ধুলা-ময়লা বা হাতের ছাপ স্ক্রিনে লেগে থাকলে খুবই বিরক্ত লাগে তাইনা? চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে পরিষ্কার করবেন। বর্তমান সময়ে সিআরটি মনিটরের প্রচলন প্রায় নেই বললেই চলে। তাই আমি এখানে এলসিডি/এলইডি মনিটর পরিষ্কার করার পদ্ধতি জানালাম। সিআরটি মনিটরের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতিটি প্রযোজ্য হবে না।
কম্পিউটারের স্ক্রিনে সরাসরি কোন লিকুইড স্প্রে করা যাবে না। পেপার টিস্যু দিয়ে মুছবেন না। এতে স্ক্রিনে দাগ পরে যাবে।
খুবই নরম সুতি কাপড় দিয়ে স্ক্রিন মুছুন। হালকাভাবে মুছুন; স্ক্রিনে চাপ দিয়ে মুছবেন না। আপনি চাইলে কাপড়ের বদলে সুইফার ডাস্টার (Swiffer duster) ব্যবহার করতে পারেন। এভাবে মোছার পর যদি দেখেন স্ক্রিনটি ভালোভাবে পরিষ্কার হয়নি তাহলে সুতি কাপড়টিকে রাবিং অ্যালকোহলে ভিজিয়ে তারপর মুছুন। দেখবেন একদম নতুনের মত চকচকে। উৎপাদনের পর মনিটরগুলো ফ্যাক্টরিতে প্যাকিং করার আগে এগুলোকে রাবিং অ্যালকোহল দিয়ে পরিষ্কার করা হয়।
কম্পিউটারের মাদারবোর্ড পরিষ্কার করাঃ
ধুলা এবং সিগারেটের ধোঁয়ার ফলে সৃষ্ট ময়লা মাদারবোর্ডের বড় ধরনের সমস্যা তৈরি করতে পারে। অত্যন্ত সাবধানতা অবলম্বন করে আপনার মাদারবোর্ডটি পরিষ্কার করুন।
আমার পরামর্শ হচ্ছে মাদারবোর্ডের ধুলা-বালি, ময়লা ইত্যাদি পরিষ্কার করার জন্য কম্প্রেসড এয়ার ব্যবহার করুন। যখন কম্প্রেসড এয়ার প্রয়োগ করবেন, তখন মাদারবোর্ডটি উপরের দিকে মুখ করে রাখুন যেন ভেতরের কোন রাসায়নিক দ্রব্য বাইরে বের হয়ে আসতে না পারে।
আর একটি জিনিস খেয়াল রাখুন, ভেতরের ময়লাগুলো বের হয়ে যেন মাদারবোর্ডের উপর বা কম্পিউটার কেইসের ভেতর না পড়ে। কম্প্রেসড এয়ারের একটি বিকল্প হচ্ছে পোর্টেবল ব্যাটারিযুক্ত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার। কোন অবস্থাতেই এসি প্লাগযুক্ত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করে কম্পিউটার পরিষ্কার করতে যাবেন না। কারণ এটি কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকারক।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অন্যান্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র যেমন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখি, তেমনি কম্পিউটারটিকেও নিয়মিত যত্ন সহকারে পরিষ্কার করা চাই। এতদিন না জানলেও, আশা করি আজ থেকে আপনি কম্পিউটার পরিষ্কার করার পদ্ধতি জানেন। তো, আর দেরি কেন! এখনই নেমে পড়ুন কম্পিউটার পরিষ্কার করার মিশনে।
Leave a Reply