ইন্টারনেট থেকে আয় করার নানা রকম উপায় রয়েছে। আর যেহেতু এখানে আপনি স্বাধীন, সুতরাং আপনি অনায়াসে অবলম্বণ করতে পারেন যে কোনও উপায়। আপনার মাঝে যে যোগ্যতা রয়েছে, সেটিকেই কাজে লাগিয়ে আপনি ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে অনলাইনে আয় করতে পারেন।
আপনি হয়তো প্রতিদিনই ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন, ফেসবুক কিংবা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচুর সময় ব্যয় করছেন। ঘুরছেন ইউটিউব কিংবা অন্যান্য ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইটে আর দেখছেন নানা রকম মজার কিংবা শিক্ষণীয় ভিডিও।
ইন্টারনেটে ব্যয় করা আপনার এই সময়টাকে যদি সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেন, তবে আপনি নিজের জন্যে খুলে নিতে পারেন আয়ের একটি মসৃণ পথ। যদি মনে করেন এই পথ আমার জন্যে মসৃণ হবে না, তবে ভুল বলছেন। কারণ, অনেকের জন্যে যেটা সহজ, সেটা আপনার জন্যেও সহজ; যদি আপনি চিন্তার চ্যানেলটা পাল্টে দিতে পারেন।
অনলাইনে আয়ের জন্যে বহু চ্যানেল রয়েছে যার মাঝে ফ্রিল্যান্সিং অন্যতম। আপনি যেহেতু ইন্টারনেট ইউজ করেন, আপনার মাঝে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং করার কোন না কোন যোগ্যতা রয়েছে। তবু, ফ্রিল্যান্সিং করার জন্যে আপনাকে কিছু কাজ শিখতে হবে যেগুলো আপনাকে চাকরি ছাড়াই একটা স্বচ্ছল জীবনের নিশ্চয়তা দেবে।
জীবনে স্বচ্ছলতার জন্যে খুব বেশি টাকা-পয়সার প্রয়োজন নেই, যে-টুকু প্রয়োজন সে-টুকু আপনি ঘরে বসেই আয় করতে পারবেন। তাহলে, আসুন জানা যাক কিভাবে আয় করবেন।
ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায়
ব্লগিং করে ইন্টারনেটে আয়
ব্লগিং হচ্ছে একটি মুক্ত পেশা যেখানে কোন ব্যক্তি তার নিজের একটি পার্সোনাল ওয়েব তৈরি করে থাকেন। আর সেই ওয়েবে নিজের ব্যক্তি জীবনে ঘটে যাওয়া দৈনন্দিন বিষয়াবলী নিয়ে লেখা-লেখি করে থাকেন। এটাকে অনেকে ডেইলি জার্নালও বলে থাকেন।
শুরুর দিকে এটি ব্যক্তিগত ব্লগ বা ওয়েবসাইট হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেও বর্তমানে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়। যেমন-
- কেউ ওয়ার্ডপ্রেসের উপর ব্লগিং করেন।
- কেউ গেমের উপর ব্লগ তৈরি করে থাকেন।
- রূপচর্চার উপর ব্লগ খুলে থাকেন কেউ কেউ।
- আবার, কেউ তৈরি করেন অনলাইনে আয়ের উপর।
- কেউ ব্লগিং ওয়েবসাইট খুলে থাকেন স্বাস্থ্য সেবার উপর।
- আবার অনেকে ব্লগিং করেন টেক রিলেটেড টপিকের উপর।
এভাবে, যে কোনও বিষয়ের উপরই ব্লগিং ওয়েবসাইট হতে পারে। এসব টপিক বা নিশ নিয়ে ছেলে-মেয়ে উভয়েই ব্লগিং করে থাকেন। তবে, মেয়েদের জন্যে বিউটি ব্লগিং ইন্টারনেট থেকে আয় এর বেশ জনপ্রিয় একটি উপায়।
যাইহোক, আপনি যদি কোনও বিশেষ বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন, অর্থাৎ নির্দিষ্ট কোনও বিষয়ে আপনার ভাল ধারণা থেকে থাকে, তবে আপনি ওই বিষয়টি নিয়ে ব্লগিং করতে পারেন। এরপর, আপনার ব্লগে গুগলের অ্যাডসেন্স বসিয়ে আয় করতে পারেন, কিংবা আমাজনের এফিলিয়েট লিংক বসিয়ে আয় করতে পারেন।
এছাড়াও, জেনে রাখুন যে ব্যক্তিগত ব্লগ থেকে আয় করার ১০টি দুর্দান্ত উপায় রয়েছে, আপনি যেগুলোর প্রায় সবক’টিই ব্যবহার করতে পারেন।
ব্লগিং করতে আপনার যা কিছু লাগবে-
- ব্লগের জন্যে সুন্দর ও ইফেক্টিভ একটি বিষয় ঠিক করা।
- ব্লগের জন্যে বিষয়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ডোমেইন নাম ঠিক করা।
- ভাল কোম্পানী থেকে ডোমেইন ও হোস্টিং কেনা।
- ব্লগ ডিজাইন করা (ওয়ার্ডপ্রেস হলে ফ্রি থিম ইউজ করে কাস্টোমাইজ করা যেতে পারে)।
- নিয়মিত লেখা পোস্ট করা।
- লেখাগুলোকে র্যাংক করানোর জন্যে কিছু কিছু এসইও করা।
এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয়
এফিলিয়েট মার্কেটিং অনেকটা ব্লগিং করার মতোই। আপনার যদি একটা ব্লগিং ওয়েবসাইট থাকে, অথবা আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট তৈরির কথা ভেবে থাকেন, তবে এফিলিয়েট হতে পারে আপনার জন্যে ইন্টারনেট থেকে আয় করার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।
এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনি কোনও বিশেষ ব্র্যান্ড বা বিজনেসের সাথে পার্টনার হবেন এবং আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তাদের প্রোডাক্ট সেল করবেন। আপনি যে বিষয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করবেন, সে বিষয়ের উপর বিভিন্ন আর্টিকেল লিখবেন আর সেই সব আর্টিকেলের ভেতর আপনার পার্টনারের প্রোডাক্ট লিংক যুক্ত করবেন। আর যখন কোন ভিজিটর সেই লিংক ধরে আপনার পার্টনারের ওয়েবসাইট থেকে কোনও প্রোডাক্ট কিনবেন, তখনই আপনি চুক্তি অনুযায়ী আপনার পার্টনারের কাছ থেকে সেই অংকের একটা অংশ পাবেন।
আমাদের দেশের এফিলিয়েটরদের জন্যে সবচেয়ে ভাল পার্টনার হচ্ছে আমাজন। আমাজনে রয়েছে প্রচুর প্রোডাক্টস্। কিন্তু, আপনি যদি একাধিক প্রোডাক্টস্ নিয়ে কাজ শুরু করেন, তবে আপনার ব্যর্থতার সম্ভাবণাই বেশি। আপনাকে তাই যে কোনও একটি নিশ নিয়ে কাজ করতে হবে। সুতরাং, জেনে নিন অ্যামাজন নিশ রিসার্চের ৫টি পাওয়ারফুল টিপস! আশা করি, এগুলো থেকে আইডিয়া নিয়ে আপনি সহজেই একটি নিশ ঠিক করে এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্যে আপনার যা কিছু লাগবে-
- প্রোডাক্ট রিলেটেড একটি নিশ চুজ করা।
- নিশের সঙ্গে মিল রেখে ডোমেইন কেনা এবং সেটিকে হোস্ট করা।
- সুন্দর একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করা।
- ঠিক করা নিশের উপর প্রোডাক্ট রিসার্চ করা।
- রিসার্চকৃত প্রোডাক্ট সমূহের রিভিউ ও টিউটোরিয়াল লেখা।
- আমাজন এফিলিয়েট প্রোগ্রামের জন্যে সাইন আপ করা।
- সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংক পাওয়ার জন্যে এসইও করা।
আর্টিকেল লিখে ইন্টারনেটে আয়
আর্টিকেল রাইটিং হতে পারে অনলাইনে আয়ের অন্যতম ভাল মাধ্যম। আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যাদের লেখার হাত খুব ভাল, যে কোনও বিষয়ে তাদের লিখতে দিলে অনায়াসেই তারা লিখে দিতে পারেন। আপনিও যদি এ রকম একজন হয়ে থাকেন অর্থাৎ লেখা-লেখিতে আপনার ভাল হাত থাকে, তবে আপনিও আর্টিকেল লিখে প্রতি মাসে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন।
আর্টিকেল লেখা খুব একটা কঠিন কিছু নয়, যদি ইংরেজীতে লেখার দক্ষতা থাকে আপনার। আর বর্তমান সময়ে খুব কম মানুষই আছে, বিশেষ করে বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে খুব কমই আছে যারা ইংরেজীতে লিখতে পারে না। সুতরাং, শুরু করতে পারেন অনলাইনে আর্টিকেল রাইটিং।
উপরের লিংকে আপনি যে সাইটগুলো সম্পর্কে জেনেছেন, এগুলো ছাড়াও আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার জন্যে আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সারসহ আরো অনেক ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট রয়েছে।
আর্টিকেল লিখে আয় করার জন্যে আপনার যা কিছু লাগবে-
- কন্টেন্ট রাইটিং ওয়েবসাইটগুলোতে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা।
- সুন্দর করে প্রোপাইল সেট আপ ও পোর্টফোলিও তৈরি করা।
- রাইটিং রিলেটেড জব পোস্টগুলোতে বিড করা।
- জব পেলে যে বিষয়ের উপর লিখতে হবে, তা নিয়ে প্রচুর রিসার্চ করা।
- ক্লায়েন্টকে খুশি করার মতো সুন্দর ও গোছানো আর্টিকেল লিখে দেয়া।
ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে আয়
এমন অনেকেই আছেন যারা বলতে গেলে সারাদিনই ইউটিউবে পড়ে থাকেন। ফেসবুকের চেয়েও এখন অনেকে ইউটিউবে বেশি সময় ব্যয় করে থাকেন। কারণ, এমন কোন বিষয় বা বিনোদনের মাধ্যম নেই যার উপর ইউটিউবে ভিডিও নেই। যারফলে, বিনোদন বা ইনফোটেইনমেন্ট, যে প্রয়োজনেই হোক না কেন, মানুষ এখন ইউটিউবে প্রচুর সময় ব্যয় করে থাকে।
মানুষের এই ভিডিও দেখার প্রবণতাকে আপনি কাজে লাগাতে পারেন। অর্থাৎ, এই সব বিনোদনপ্রেমীদের জন্যে ভিডিও বানাতে পারেন আর সেই ভিডিও থেকে আয় করতে পারেন।
কি ভিডিও বানাবেন?
দেখে নিন ইউটিউব ভিডিও তৈরির ২০টি ব্রিলিয়ান্ট আইডিয়া আর পছন্দ মতো একটি আইডিয়া নিয়ে ভিডিও তৈরির কাজে নেমে পড়ুন এবং ইউটিউবের মাধ্যমে ইন্টারনেট থেকে আয় করুন।
ইউটিউব থেকে আয় করার জন্যে আপনার যা কিছু লাগবে-
- বিষয় নির্ধারণ ও কন্টেন্ট পরিকল্পণা।
- একটি ভাল মানের ক্যামেরা।
- একটি উন্নত মানের মাইক্রোফোন।
- ট্রাইপড অথবা গিম্বাল স্টেবিলাইজার।
- লাইটিং সেটআপ।
- কম্পিউটার।
- ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার।
- ইউটিউব চ্যানেল তৈরি।
- নিয়মিত ভিডিও তৈরি ও আপলোডিং।
- ভিউয়ার কানেক্টিভিটি বা প্রমোশন।
ফ্রিল্যান্সিং করে ইন্টারনেট থেকে আয়
ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে এমন একটি মাধ্যম যেখানে যে কেউ স্বাধীনভাবে কাজ করে মনের মতো আয় করতে পারে। অফিসে বসে একঘেঁয়ে জবের দিন প্রায় শেষ, রিমোর্ট জবের চাহিদা এখন পুরো বিশ্ব জুড়ে। ফ্রিল্যান্সিং মূলত রিমোর্ট জব যা ঘরে বসেই করা যায়। একটি সাধারণ কম্পিউটার আর দ্রুত গতির ইন্টারনেট লাইন থাকলে যে কেউই ফ্রিল্যান্সার হয়ে উঠতে পারেন।
তবে, ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্যে কোন না কোন কাজে বিশেষ দক্ষতা থাকা জরুরী। কারো যদি বিশেষ কোনও কাজে দক্ষতা থাকে, তবে তিনি ফ্রিল্যান্সিং এর মতো মুক্ত পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পারেন। এতে তিনি চাকরির চেয়েও বেশি আয় করতে পারবেন, এতে কোনও সন্দেহ নেই।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্যে ব্যাংক লোন দেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। আর ইতিমধ্যেই কিছু কিছু ব্যাংক সেই নির্দেশনা মেনে ফ্রিল্যান্সারদের জন্যে সহজ শর্তে লোন দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। সুতরাং, ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে কম্পিউটারসহ আপনার যত কিছু প্রয়োজন হবে, তার সবই আপনি কিনতে পারবেন ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে। কাজেই, আর বসে থাকা কেন, শুরু করে দিন আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার।
বর্তমান বিশ্বের তরুণ সমাজের এক বিশাল অংশ ফ্রিল্যান্সিং জবের সাথে জড়িত। এমনকি, বিভিন্ন জরিপের ফলাফল থেকে জানা গিয়েছে যে, বিশ্বের টোটাল জব ফিল্ডের ৬০ ভাগ এখন ফ্রিল্যান্সারদের দখলে। অর্থাৎ, বিভিন্ন কোম্পানীতে যে সব জব পোস্ট রয়েছে এবং সেগুলোর যে কাজ রয়েছে, কোম্পানীগুলো সেই কাজ ফ্রিল্যান্সারদের দিয়েই করিয়ে নিচ্ছে।
কাজেই, আপনার জন্যে ফ্রিল্যান্সার হওয়ার এখনই সময়। চাকরির দুয়ারে ধর্না না দিয়ে নিজেই খুলে নিতে পারেন চাকরির চেয়েও ভাল মানের আয়ের দুয়ার।
ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করার জন্যে আপনার যা কিছু লাগবে-
- যে কোনও বিষয়ে দক্ষতা অর্জণ করা।
- ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে অ্যাকাউন্ট তৈরি ও প্রোপাইল সেটআপ করা।।
- পছন্দের কাজ পাওয়ার জন্যে বিড করা।
- কাজ পেলে সুন্দরভাবে সম্পন্ন করে দেয়া।
ইন্টারনেট থেকে আয় করার ৫টি উপায় জানলেন। এখন, এ উপায়ের মধ্য থেকে যে কোন একটি বেছে নিন এবং সে বিষয়ে আরো দক্ষতা অর্জণ করার চেষ্টা করুন। চাইলে আপনি একাধিক বিষয়েও দক্ষতা অর্জণের চেষ্টা করতে পারেন। তবে, বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ হওয়ার চেষ্টা না করাই ভাল। কারণ, নানা বিষয়ে দক্ষ হওয়ার জন্যে যে সময় ব্যয় করবেন, সেটা যদি একটা বিষয়ের পেছনে ব্যয় করেন, তবে সে বিষয়টিতে আপনি সুদক্ষ হয়ে উঠবেন। আর এটি আপনাকে সহজেই সফলতা এনে দেবে।
আসলে, ব্যক্তি জীবনে বিপুল সফলতা পাওয়ার জন্যে যে পরিমাণ আর্থিক সংকুলানের প্রয়োজন হয়, তা অনায়াসেই একজন মানুষ উপরোক্ত যে কোনটি নিয়ে কাজ করে আয় করতে পারেন। এগুলোর বাইরেও ইন্টারনেট থেকে আয় করার আরো অনেক উপায় আছে, কিন্তু আমরা সেগুলো নিয়ে আলোচনায় না গিয়ে মূল বা প্রধান ৫টি বিষয় নিয়ে আলোচনা করলাম। যাতে করে আপনি বেশি বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে কনফিউজড্ না হয়ে যান।
আশা করি, এই ৫টি কাজ থেকে আপনি আপনার যোগ্যতা কিংবা ভাললাগা অনুযায়ী যে কোনটি বেছে নিয়ে আজই কাজ শুরু করে দিতে পারেন। আর এক্ষেত্রে যদি মনে করেন, কারো না কারো পরামর্শ বা সহযোগীতার প্রয়োজন, তবে আপনি নির্দ্ধিধায় নিচের কমেন্ট বক্সে আমাদেরকে লিখে জানাতে পারেন। আমরা কথা দিচ্ছি যতটা পারি, তথ্য উপাত্ত দিয়ে আপনাকে সহযোগীতা করার চেষ্টা করবো।
Lakshan says
ইন্টারনেট থেকে অনেকেই আয় করতে চান। কিন্তু সঠিক উপায়গুলো অনেকেই জানেন না। তাই, তারা বিভিন্ন দিকে ছুটোছুটি করতে থাকেন। আর এক সময় হতাশ হয়ে কাজ ছেড়ে দেন। এখানে দেয়া প্রধান ৫টি উপায় থেকে কেউ যদি কোনও একটি বেছে নেয় এবং মনোযোগ ও ধৈর্য্যসহ সেটি করতে থাকে, তবে অবশ্যই সে সফল হবে।
Lakshan.amar says
ইন্টারনেট থেকে আয় করার প্রধান প্রধান উপায়গুলো নিয়ে লেখার জন্যে হৈচৈ বাংলাকে ধন্যবাদ।
kazi aminul islam says
আমি হৈচৈ ব্লগের নিয়মিত পাঠক। খুব ভাল লাগে হৈচৈ বাংলা ব্লগের টপিকগুলো। আমারও একটা ছোট্ট ব্লগ আছে, chanumia ডট কম। সেখানে আমি অনলাইন আর্নিং নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করি। যারা আর্ন করতে চান, তারা আমার নামের উপর ক্লিক করে আমার ব্লগটি ভিজিট করতে পারেন।
kazi meraz says
আমি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে একাউন্ট করবো এবং কিভাবে বিড করবো আর কি বিষয়ে দক্ষতা থাকতে হবে, হেল্প মি প্লিজ।
Md Belal says
উপায়গুলোর মাঝে সবগুলো থেকেই আমাদের দেশের যুবকরা ভাল আয় করছে।