আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটে লিখছেন, তাদের সবাইকে অভিনন্দন!
এ যাবৎ অনেকের আর্টিকেল আমরা পাবলিশ করেছি, আবার অনেকের আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারিনি। যাদের আর্টিকেলে কোন সমস্যা নেই কিংবা খুব সামান্য সমস্যা রয়েছে, তাদের আর্টিকেলগুলোই আমরা আগে পাবলিশ করছি। যেগুলোতে একাধিক সমস্যা খুঁজে পাচ্ছি সেগুলো আমরা পরবর্তীতে যাছাই বাছাইয়ের জন্য রেখে দিচ্ছি।
যাদের আর্টিকেল এখনো পাবলিশ হয়নি, তাদের আর্টিকেলে নানা রকম সমস্যা রয়েছে। যে-সব সমস্যার কারণে আপনাদের আর্টিকেল পাবলিশ করা হচ্ছে না সেগুলোর মধ্যে অন্যতম-
১. ডুপ্লিকেট লেখা
- লেখার ভেতর ডুপ্লিকেট লাইন খুঁজে পাওয়ায় এ যাবৎ আমরা অনেকের লেখাই ডিলিট করে দিয়েছি। তবে সাথে সাথে লেখককে মেইল করে প্রমাণসহ জানিয়ে দিয়েছি।
- সন্দেহ হওয়ায় আরো অনেকের লেখা যাছাই করার জন্য জমা পড়ে আছে।
- ডুপ্লিকেট লেখা ডিটেক্ট করার জন্য আমরা একটি পাওয়ারফুল প্রিমিয়াম টুল ইউজ করছি, যার জন্যে আমাদেরকে মাসে মাসে ডলারে পে করতে হচ্ছে। সুতরাং, ডুপ্লিকেট লেখা দিয়ে পার পাওয়ার অপশন নেই। আপনারা যারা কোন না কোন ওয়েবসাইট থেকে লেখা কপি করছেন, তারা আসলে নিজেদের পাঁয়ে নিজেরাই কুড়াল মারছেন। সামনে ফ্রি-ল্যান্স লেখকদের জন্য বাংলাদেশে একটা বিশাল বাজার তৈরি হতে যাচ্ছে। আজ আমরা আপনাদের দিয়ে লেখাচ্ছি, কাল অন্যরা লেখাবে, এভাবে এক সময় আপনাদের চাহিদা অনেক বাড়তে থাকবে। এখন থেকেই যদি ইউনিক আর্টিকেল লেখার প্রস্তুতি না নেন, তাহলে এই সেক্টরে কখনোই ক্যারিয়ার করতে পারবেন না। আমরা আগেও বলেছি, এখনও বলছি, ডুপ্লিকেট থেকে বাঁচার জন্য সেরা উপায়টি হচ্ছে কখনোই কোন বাংলা সোর্স না দেখা। বাংলা সোর্স দেখলে, আপনার অজান্তেই লেখার ভেতর ডুপ্লিকেট লাইন ঢুকে যেতে পারে।
২. দাঁড়ি-কমা সমস্যা
- আমরা এমন অনেক আর্টিকেল পেয়েছি যেগুলোর প্রায় প্রতিটি বাক্যের শেষে দাঁড়ি না দিয়ে একটা স্পেস দিয়ে তারপর দাঁড়ি দেয়া হয়েছে। কমার ক্ষেত্রেও একই সমস্যা।
- একটা আর্টিকেল থেকে এই বাড়তি স্পেসগুলো ফেলতে গিয়ে আমাদের যে পরিমাণ সময় নষ্ট হবে, সেই পরিমাণ সময় ব্যয় করে আমরা আমাদের অনেক পড়ে থাকা কাজ সেরে ফেলতে পারবো। তাই, ওই লেখাগুলো ঠিক করাও হচ্ছে না, পাবলিশ করাও হচ্ছে না।
- যাদের লেখায় দাঁড়ি-কমা সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে, তারা যদি নিজেরা সেগুলো ঠিক করে দেন, তাহলে আমরা তাদের লেখা পাবলিশ করতে পারবো।
৩. ইমেজ অপটিমাইজেশন সমস্যা
- কোন আর্টিকেলের জন্যে তো আর আপনি ক্যামেরা নিয়ে ছবি তুলতে বেরিয়ে যাবেন না। নিশ্চয়ই কোন না কোন ওয়েবসাইট থেকে ছবি নেবেন। সেই ছবিকে ইউনিক করার প্রক্রিয়াটি আমরা ভিডিও টিউটোরিয়ালে দেখিয়ে দিয়েছি। অনেকেই সেটি ফলো না করে যেনো-তেনোভাবে ছবি আপলোড করে দিচ্ছেন। এই ধরণের লেখাগুলোকেও আমরা অ্যাভয়েড করে যাচ্ছি।
- আমাদের ওয়েবসাইটে ইমেজের সাইজ পাশে ৭২৫ আর আমাদের দেয়া ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজটি ঠিক এই সাইজেই আছে। সুতরাং, ইমেজ সাইজ নিয়ে আপনাদের মাথা ঘামাতে হবে না। যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে একটু বড় সাইজের (কমপক্ষে ৭১০) ইমেজ নিতে হবে। সেটাকে ফটোশপে কিংবা পেইন্টে খুলে শুধু Width টা ৭১০ করে নিতে হবে। এরপর, ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজটির উপর সুন্দর করে বসিয়ে উপর-নিচ থেকে কেটে নিতে হবে, খুবই সিম্পল। অনেকে আবার ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজের ওপর বসাচ্ছেন ঠিকই, কিন্তু শ্যাডোর উপর সাদা দাগ রেখে দিচ্ছেন। অর্থাৎ ইমেজটি যতটা নিচে নামানোর কথা ততটা নামাচ্ছেন না, যারফলে দেখতে খুবই অড লাগছে। ভিডিও টিউটোরিয়াল দেয়ার পরও কেন যে আপনারা বুঝতে পারছেন না, নাকি টিউটোরিয়াল না দেখেই কাজ শুরু করে দিয়েছেন, সেটাই আমাদের বোধগম্য হচ্ছে না। ব্যাকগ্রাউন্ডের ওপর ইমেজ বসিয়ে কেটে নেয়ার পর দেখতে কেমন লাগবে তার একটি নমুনা দেখে নিন এ আর্টিকেলে ক্লিক করে। খেয়াল করে দেখেন, ইমেজগুলো মনে হচ্ছে ভেসে আছে, এটা ব্যাকগ্রাউন্ডের ওপর সঠিকভাবে বসানোর ফলেই হয়েছে।
- আপনার আর্টিকেলের জন্য ইমেজ নেয়ার আগে ইমেজ অপটিমাউজেশন ভিডিও টিউটোরিয়ালটি অবশ্যই আরেবার দেখুন এবং ইমেজ নেয়া, ইমেজকে ইউনিক করা, Tiny PNG দিয়ে ফাইল সাইজ কমানোসহ সবগুলো প্রক্রিয়া সুন্দরভাবে সম্পন্ন করুন।
৪. আর্টিকেল ফরম্যাটিং
- কেউ কেউ আর্টিকেলের বিভিন্ন লেখা ডিজাইন করে দিচ্ছেন। যেমন, বোল্ড করা, ইটালিক করা, কালার দেয়া, এলাইন করা ইত্যাদি। এতে করে ব্যাক-ইন্ডে প্রচুর অপ্রয়োজনীয় এইচটিএমএল কোড জেনারেট হচ্ছে। আপনি অবশ্যই প্রয়োজনীয় ফরমেট করতে পারবেন, কোন সমস্যা নেই। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে তখনই যখন আপনার ফরম্যাটিং কোন ভুল হচ্ছে আর প্রচুর এইচটিএমল কোড তৈরি হয়ে যাচ্ছে।
- আপনারা খেয়াল করে দেখেছেন, আমাদের ওয়েবসাইটি একেবারে সাদা-মাটা! আমরা ডিজাউন বা আউটলুকে বিশ্বাসী নই, তাই আমাদের ওয়েবসাইটিকে আমরা খুবই সিম্পল রেখেছি। যাতে করে ডিজাইন নয়, সাইটের কন্টেন্টই অধিক প্রাধান্য পায়।
- সুতরাং, আপনাদেরও আর্টিকেলকে ডিজাইন করার প্রয়োজন নেই। আর্টিকেল সাবমিটিং টিউটোরিয়ালে আমরা যা যা করতে বলেছি, তার বাইরে কোন অপ্রয়োজনীয় কাজ করার দরকার আছে বলে আমাদের মনে হয় না।
৫. অন্যান্য সমস্যা
- কি-ওয়ার্ড নির্বাচনে ভুল, পুরো টাইটেলটাকেই কি-ওয়ার্ড হিসেবে রাখা কিংবা কোন কি-ওয়ার্ড নিধারণই না করা।
- প্রথম প্যারাগ্রাফে কি-ওয়ার্ড না রাখা।
- হেডিং টু (কি-ওয়ার্ড) না দেয়া।
- উপসংহারে কি-ওয়ার্ড না রাখা কিংবা উপসংহারই না লেখা।
- মেটা ডেসক্রিপশন না দেয়া কিংবা আর্টিকেলের ভেতর থেকে কিছু লাইন তুলে নিয়ে মেটা ডেসক্রিপশনে দিয়ে দেয়া। মেটা ডেসক্রিপশন আর্টিকেলের কোন পার্ট নয়, সুতরাং এটাকে আলাদা লিখতে হবে।
- এ ধরণের সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি পেতে আর্টিকেল রাইটিং ভিডিও টিউটোরিয়ালটি আবার দেখে নিন।
আপনার লেখায় যদি উপরোক্ত ৫টি সমস্যার কোনটি থেকে থাকে, তাহলে আপনার লেখা পাবলিশ হবে না। সুতরাং, লেখার আগে ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো দেখে সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে নিন আর মান-সন্মত আর্টিকেল লিখুন।
Submit for Review এবং Save Draft
আমরা বেশ কিছু আর্টিকেল Draft আকারে পড়ে থাকতে দেখছি। Draft হিসেবে থাকা মানে আপনি এটিকে এখনো ফাইনাল করেননি, আরো এডিট করবেন, তারপর সাবমিট করবেন। আর আপনি যখন Submit for Review তে ক্লিক করেন, তখন সেটি আমাদের ওয়েবসাইটের ব্যাক-এন্ডে Pending হিসেবে থাকে যা আমরা রিভিউ করে পাবলিশ করে দেবো। যে লেখা আপনি ড্রাফট্ হিসেবে রাখেন, সেটিতে আমরা সাধারণত হাত দেই না, আপনি ফাইনাল করে সাবমিট করবেন বলে। কিন্তু কিছু লেখা দেখছি দীর্ঘদিন ধরেই ড্রাফট্ হিসেবে পড়ে আছে। তাই, আমরা কনফিউজড্ হয়ে আছি এই ভেবে যে লেখাটি কি আপনি ফাইনাল করেছেন, না করেননি! এখন মনে হচ্ছে কেউ কেউ ভুল বশত: সাবমিট না করে ড্রাফট্ হিসেবে রেখে দিয়েছে। আপনাদের যার ক্ষেত্রে এমন হয়েছে, দয়া করে লেখাটি আরেকবার ভাল করে চেক করুন এবং রিভিউর জন্য সাবমিট করে দিন।
আর্টিকেলের লেংথ্ পরিবর্তণ
আপনারা জানেন, আমরা আর্টিকেলের লেংথ দিয়েছিলাম ৭০০ থেকে ১০০০, ১০০০ থেকে ১৩০০ আর ১৩০০ থেকে ১৬০০ ওয়ার্ড। কিন্তু বড় আর্টিকেলের ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় কথা এসে পড়ায় এবং সেটি পাঠকের বিরক্তি সৃষ্টি করায় আমরা তৃতীয় অপশনটি বন্ধ করে দেয়ার ঘোষণা দিচ্ছি। অর্থাৎ এখন থেকে আর্টিকেলের লেংথ্ থাকবে ৭০০ থেকে ১০০০ এবং ১০০০ থেকে ১৩০০ ওয়ার্ড। আর প্রথমটিকেই অর্থাৎ ৭০০ থেকে ১০০০ ওয়ার্ডের আর্টিকেলকেই আমরা বেশি গুরুত্ব দেবো। তুলনামূলক ছোট লেখাগুলোই পাঠককে বেশি আকৃষ্ট করে। আসলে মানুষের বড় লেখা পড়ার মত ধৈর্য্য থাকে না। তাই আপনারাও চেষ্টা করবেন আপনাদের আর্টিকেল ৭০০ থেকে ১০০০ ওয়ার্ডের ভেতর রাখতে। যেটি কোনভাবেই ৭০০-১০০০ ওয়ার্ডে শেষ করা সম্ভব নয়, সেটি ১৩০০ পর্যন্ত নিয়ে যান, সেক্ষেত্রে সমস্যা নেই। কিন্তু আবারও বলছি, ৭০০ থেকে ১০০০ ওয়ার্ডের আর্টিকেলকেই আমরা পাবলিশ করার ক্ষেত্রে অধিকতর গুরুত্ব দেবো।
যাদের লেখা পাবলিশ হয়েছে
এ যাবৎ যাদের লেখা পাবলিশ হয়েছে, তাদের প্রতি অনুরোধ আমাদের ফেসবুক পেজের ম্যাসেঞ্জারে আপনাদের মোবাইল নাম্বার দিয়ে রাখুন। আপনাদের সঙ্গে প্রায়ই ফোনে যোগাযোগের প্রয়োজন পড়ছে। কারো কারো নাম্বার আমাদের কাছে রয়েছে এবং তাদের সঙ্গে প্রয়োজনের মুহূর্তে যোগাযোগ হচ্ছে। যাদের সঙ্গে এখন পর্যন্ত ফোনে যোগাযোগ হয়নি, তাদের সবাইকে মোবাইল নাম্বার দিয়ে রাখার জন্য আবারও অনুরোধ রইলো।
আপনাদের লেখা যদি কেউ না পড়ে কিংবা উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষের কাছে না পৌঁছায়, তাহলে টাকা পেলেও আপনারা আপনাদের লেখার সার্থকতা পাবেন না। লিখতে পারা একটা মানুষের বাড়তি যোগ্যতা, এ যোগ্যতা লুকোনোর কিছু নেই বরং ছড়িয়ে দেয়াই ভালো। সুতরাং, আপনাদের একটা লেখা পাবলিশ হলেই সেটি ফেসবুকে শেয়ার করে দিন। প্রতিটি আর্টিকেলের উপরে এবং নিচে দেখবেন ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাসের শেয়ার বাটন রয়েছে। ফেসবুকের বাটনে ক্লিক করে লেখাটি আপনার প্রোপাইলে শেয়ার করে দিন। এতে আমরা ১/২জন বাড়তি ভিজিটর পাবো আর আপনি ১/২জন বাড়তি পাঠক পাবেন।
পেমেন্ট প্রসঙ্গ
যাদের লেখা পাবলিশ হয়েছে তাদের অনেককেই পেমেন্ট দেয়া হয়েছে। কেউ কেউ একটা লেখা লিখেই পেমেন্ট চেয়েছেন, আমরাও দিয়ে দিয়েছি। এ জায়গাটায় আমরা পুরোপুরি ক্লিন থাকতে চাই। তবু, একটা লেখার জন্য পেমেন্ট দেয়া আমাদের জন্য একটু ঝামেলাই হচ্ছে। যদি প্রতি ৫টা লেখার পর একবার পেমেন্ট দেয়ার অপশন করি, তাহলে কেমন হয়! আপনাদের মতামত চাইছি। নিচে কমেন্ট বক্সে লিখে মতামত দিতে পারেন। আপনাদের মতামত পেলে সিদ্ধান্ত নেবো।
এছাড়াও, কমেন্ট বক্সে লিখে ওয়েবসাইটির ভাল-মন্দ নিয়ে যে কোন পরামর্শ দিতে পারেন। আমরা সেগুলো গুরুত্বের সঙ্গে নেবো। কারণ, আপনারাও এখন আমাদের ওয়েবসাইটের একটা অংশ, আমাদের পরিবারের সদস্য।
লিখতে পারেন ইংরেজী আর্টিকেলও
এই ওয়েবসাইটটি আমাদের মূল ওয়েবসাইটের বাংলা ভার্সণ। মূল ওয়েবসাইটি রয়েছে ইংরেজীতে। আপনার যদি ইংরেজীতে আর্টিকেল লেখার যোগ্যতা থাকে, তাহলে আপনি আমাদের মূল ওয়েবসাইটের জন্য ইংরেজীতে আর্টিকেল লিখতে পারেন। কী ধরণের আর্টিকেল লিখতে পারবেন তা জানার জন্য ওয়েবসাইটি ভিজিট করুন। খেয়াল করে দেখুন, প্রত্যেকটি ক্যাটেগরির প্রত্যেকটি লেখাই লিস্টিং বেইজড্। এ রকম লিস্টিং আর্টিকেল লিখতে যদি আপনার কোন আপত্তি না থাকে বা আপনি নিজেকে সক্ষম বলে মনে করেন, তবে [admin@techtrainee.com] এই অ্যাড্রেসে মেইল করে আপনার আগ্রহের কথা জানান।
- লিখতে হবে সর্বনিম্ন ২০০০ ওয়ার্ড থেকে সর্বোচ্চ ৩০০০ ওয়ার্ডের মধ্যে।
- ২০০০ থেকে ২২০০ ওয়ার্ডের জন্য আমরা ৩০০ টাকা পে করবো আর ২৮০০ থেকে ৩০০০ ওয়ার্ডের জন্য ৫০০ টাকা পে করবো।
বাড়তি সুবিধা-
- লেখার জন্য আপনাকে আমরাই টপিক এবং সোর্স দিয়ে দেবো। আপনার নিজেকে টপিক ঠিক করতে হবে না।
- লেখার সঙ্গে দেয়ার জন্য আপনাকে ইমেজ নিতে হবে না, সুতরাং অপটিমাউজ করারও প্রয়োজন হবে না। ইমেজ নেয়া এবং ইমেজ অপটিমাইজ করাসহ সব কাজ আমরাই করে নেবো।
- এমনকি, আপনাকে লেখা সাবমিটও করতে হবে না। লেখা শেষ হলে আমাদেরকে জাস্ট মেইল করে দিতে হবে।
- এই হচ্ছে আপনার কাজ, তার মানে লেখা ছাড়া আপনার আর কোন বাড়তি কাজ নেই। সুতরাং, আপনার প্রচুর সময় বেঁচে যাবে।
আপনাদের মাঝে কেউ আগ্রহী হয়ে থাকলে, উপরে উল্লেখিত ইমেল অ্যাড্রেসে যোগাযোগ করুন, সাথে আপনার মোবাইল নাম্বারটিও দিয়ে রাখুন।
Avizit says
পাঁচটি আর্টিকেল লেখার পর পেমেন্ট করলে আপনাদের হয়তো সুবিধা হবে কিন্তু যারা রাইটার তাদের দিক থেকে বিবেচনা করলে সুবিধার না। কারণ পাঁচটা আর্টিকেল লিখা অনেক সময়ের ব্যাপার। তাই ভালো হয় প্রতি আর্টিকেল পোস্ট হওয়ার পর যার যার পেমেন্ট দিয়ে দেয়া।
টি আই অন্তর says
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
রাশেদুল ইসলাম পাভেল says
আমার মতে প্রতি ৫টা আর্টিকেল এর পর পর পেমেন্ট নেয়াটা ভাল হবে। কারণ বার বার পেমেন্ট নেয়াটা যেমনি ঝামেলার তেমনি আমার মনে হয় পেমেন্ট এর দিকে ফোকাস করতে যেয়ে অ্যাডমিনের আর্টিকেল পাবলিশ করতে দেরি হতে পারে। এই ওয়েবসাইটটা পেমেন্ট করার দিক থেকে বাংলাদেশের যে কোন ওয়েবসাইট থেকে ভাল। আমি নিয়মিত এখানে লিখছি আর ৫/১০ টা আর্টিকেল পর পর পেমেন্ট নিচ্ছি। আমি বিল সাবমিট করে ২৪ ঘন্টার আগেই পেমেন্ট পাই। তাই যারা আর্টিকেল লিখছেন তাদেরকে আমি বলবো আপনারা পেমেন্ট নিয়ে না ভেবে এই পোস্টে লেখার মান, ইমেজ প্রসেসিং, আর্টিকেল সাবমিট করা নিয়ে যে সমস্যার কথা বলা হয়েছে সেদিকে খেয়াল করুন। আপনার আরর্টিকেল পাবলিশ হলে আপনি পেমেন্ট পাবেন এতে কোন সন্দেহ নেই।
টি আই অন্তর says
ধন্যবাদ পাভেল,
আপনার কথাটি সত্যি। আসলেই বারবার পেমেন্ট দেয়ার দিকে মনোযোগ দিতে গিয়ে আমাদের বেশ সময় ব্যয় হয়। এ সময়টা আমরা আর্টিকেল পোস্ট করার দিকে ব্যয় করতে পারি যদি সবাই ৫/১০টা পোস্টের পর পেমেন্ট নিতে রাজী হয়।
আপনার শেষ কথাটা খুবই ভাল লেগেছে –
বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না, একটু আগে একজনের একটা লেখা পোস্ট করেছি যেটি রেডি করতে আমাদের প্রায় ৩ ঘন্টা সময় নষ্ট হয়েছে। লেখাটিতে ৮টি ইমেজ ব্যবহার করা হয়েছে যার একটিও অপটিমাইজ করা হয়নি। অথচ অনেকেই ইনবক্সে খুব ঝাঁঝের সঙ্গে জানতে চাইছেন, তাদের লেখা পাবলিশ হচ্ছে না কেন! আরে ভাই, আপনারা যদি ঠিক মত নিয়ম-কানুন না মেনে সাবমিট করেন তো আমরা কিভাবে পাবলিশ করবো!!!
গোলাম মুক্তাদির মাসুম says
ভাই আমি চেষ্টা করছি ভুল না করতে। একটা পাবলিশ হয়েছে। যে ভুল গুলো জানানো হয়েছে চেষ্টা করেছি উত্তরণের। আমি তো ওয়ার্ডে অভ্রতে লিখি আর সরাসরি পেস্ট করি। কিন্তু এইচ টি এম এল কেন তৈরী হয় সেটাতো আমার অজানা। যেসব কারণ বলছেন সেগুলার একটাও আমি করি না। জাস্ট লিখি আর কপি করে পেস্ট করি। ওয়ার্ডে লেখার সময় নির্দিষ্ট কোন ফন্টে লিখব কি না? ইমেজ অপ্টিমাইজেশন ও অন্যান্য ব্যাপারগুলো প্রায় বুঝে উঠেছি। আর আমিও ঠিক করেছি পাঁচটা লেখা পাবলিশ না করে পেমেন্ট নেব না।
টি আই অন্তর says
আপনার চেষ্টার জন্যে ধন্যবাদ। আসলে ইনস্ট্রাকশনগুলো মেনে সাবমিট করলে কোন সমস্যাই হয় না। নিজেদের কারণেই নিজেদের লেখা পাবলিশ হতে দেরী হচ্ছে। যাইহোক, যদিও ফন্টের জন্য কোন সমস্যা হওয়ার কথা না, তবু আপনি Nirmala UI ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ৫টার পর পেমেন্ট নেয়ার ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত ২ জনের মতামত পেয়েছি। দেখি, আরো কয়েকজনের মতামত আসুক, তারপর সিদ্ধান্ত নেবো।
Khaled Nayeem says
পাঁচটা লেখা পাবলিশ হওয়ার পর পেমেন্ট দেয়া একটা ভালো সিদ্ধান্ত। এতে উভয় পক্ষেরই ঝামেলা কমবে, সেই সাথে লেখকদেরও নির্দিষ্ট পরিমান লেখার অনুপ্রেরনা থাকবে। তবে প্রথম কিছুদিন ঝামেলা হলেও পেমেন্ট চাইলেই দিয়ে দেয়ার চেষ্টা করুন। দুই একবার পেমেন্ট নেয়ার পর মনে হয় না কারো অভিযোগ থাকবে। আর ১৬০০ ওয়ার্ড ক্যাটাগরীটা নিয়ে আবার ভাবার চেষ্টা করবেন। কিছু কিছু টপিক নিয়ে চাইলেও ছোট করে লেখা সম্ভব হয় না।
সবশেষে, আপনাদের প্লাটফর্মটি আমার মত অনেকেই আশার আলো হিসেবে দেখছেন। আশা করি আপনারাও তাদের প্রতি যত্নবান হবেন।
টি আই অন্তর says
সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ। এ যাবৎ পেমেন্ট চেয়ে পাননি এমন রেকর্ড কেউ দিতে পারবেন না। এমনকি, ৫টা লেখার পর পর পেমেন্ট নিচ্ছেন এমন একজনের মতামতও রয়েছে এখানে, যিনি নিয়মিতই পেমেন্ট গ্রহণ করছেন। যাইহোক, পেমেন্টের ব্যাপারে আমরা শতভাগ গ্যারান্টি দিচ্ছি। আর ১৬০০ ওয়ার্ডের আর্টিকেল নিয়ে ভাল করে ভাবার প্রয়োজন রয়েছে, বিবেচনায় থাকলো।
সানজিদা জামান says
আমি একটা আর্টিকেল সাবমিট করেছিলাম সেটা পাবলিশ হয়েছে। কিন্তু কোন মেল পাইনি ইন্সট্রাকশনের যদিও বলেছিলেন মেল দিয়েছেন। এখন আরো একটা আর্টিকেল সাবমিট করতে চাইছি কিন্তু বুঝতে পারছি না কোথাও কোন কারেকশনের দরকার আছে কিনা।
টি আই অন্তর says
স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন, আপনাকে মেইল করা হয়েছিল। নোটিশ বোর্ডে উল্লেখ করা ভুলগুলো না হলে কোন সমস্যা নেই, আপনার পরবর্তী লেখার অপেক্ষায় আছি।
সানজিদা জামান says
পরবর্তী আর্টিকেল সাবমিট করেছি। চেষ্টা করেছি গতবারের দেয়া সব ইন্সট্রাকশন ফলো করতে। ইমেজ অপটিমাইজেশন শিখতে কিছুটা সময় লেগে গেল।
টি আই অন্তর says
আপনার ২য় আর্টিকেল হুয়াওয়ে পি স্মার্ট হতে পারে আপনারও স্মার্ট চয়েস পাবলিশ হয়েছে। আপনার ইমেজ অপটিমাউজেশন এখনো পুরোপুরি ঠিক হয়নি। আমরা যে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজটি দিয়েছিলাম সেটির পাশের সাইজ ৭২৫ পিক্সেল আর আমাদের ওয়েবসাইটের ইমেজ সাউজও ঠিক এইটাই। সুতরাং, আপনার নেয়া ইমেজটি যদি ব্যাকগ্রাউন্ডের উপর ঠিক মত বসান, তাহলে পাশের থেকে আপনাকে আর কাটতে হবে না। পাশ থেকে কাটলেই ইমেজটির সৌন্দর্য্য পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যায়। আপনাকে কাটতে হবে উপর নিচে। আর আপনি যে ইমেজটি দেবেন, সেটি একটু বড় সাইজ থেকে নামাবেন। এরপর ফটোশপে ইমেজটি খুলে প্রথমেই সাইজ বদল করে নেবেন। Width রাখবেন ৭০৫ কিংবা ৭১০, height যা আছে তাই থাকবে। এরপর ইমেজটিকে ব্যাকগ্রাউন্ডের উপর, ঠিক শ্যাডো দাগটির একটু উপরে বসিয়ে দেখেন, সম্পূর্ণভাবে মিলে যাবে। দেখতে মনে হবে ইমেজটি যেন পেজের উপর ভেসে আছে। আরেকটা বিষয়ে খেয়াল রাখবেন, যে ইমেজটি ব্যবহার করবেন সেটির যেন ব্যাকগ্রাউন্ডে কোন না কোন কালার থাকে, মানে হোয়াইট ব্যাকগ্রাউন্ডের ইমেজ না হলে ভাল হয়। কারণ, হোয়াইট ব্যাকগ্রাউন্ডের ইমেজ শ্যাডোটিকে ফুটিয়ে তুলতে পারে না। তবে ফিচার ইমেজের ক্ষেত্রে হোয়াইট হলে সমস্যা নেই, যেহেতু সেটিতে আমরা ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজটি ইউজ করছি না। যাইহোক, আশা করি, আপনার পরবর্তী আর্টিকেলের ইমেজগুলো সুন্দর দেখাবে।